Wednesday, May 20, 2020

Who will stand for them?

I went through a search at google writing ‘numbers of NGOs in Bangladesh’. The result came out with a variety as usual as google. The gist of the result I summarized and that stood not less than 2550, the number of NGOs working in Bangladesh. This number is only for the NGO Bureau registered. If I calculate the number of district-level NGOs who are working without NGO Bureau registration that number will definitely amazing. Except for all the critical calculations, my easy number went so: 64 district x 1000 = 64000 NGOs working in Bangladesh.

Let us have an idea about the number of staff working in the existing NGOs in Bangladesh. As per my google search result, only the top 10 NGOs of Bangladesh have almost half a million staff. My imagination permitted me to multiply by 4 to have an idea about the total numbers of NGO staff in Bangladesh. I had some logic to imagine such a number where there is only 10 NGOs contained more or less half a million staff. I will write about the staff numbers of NGOs in another article.

Most of the NGO Leaders are socially and economically sound and established. By dint of their personal effort, they have also tried to establish their NGO in a sustainable condition. Hopefully, my tension about the COVID 19 effect will not touch the NGOs. I also expect so.

When I listed the activities being implemented by the NGOs, that really hurt me. Most of the NGOs are running microcredit programs as the source of income for their sustainability. The COVID-19 has significantly hampered the income and economy of the lower-income people. It is remarkable that the lower-income group is the main target customer of the microcredit program.

So, what will be the result? Will the NGOs close the microcredit program? The answer will definitely be, ‘NO’. So, what will they do? They will redesign the program. In some cases, they will go for staff reduction.

I will request my readers to take a look on the regular livelihood of the NGO workers in Bangladesh. Except for very few NGOs, most of the NGOs do not provide any service benefits to their workers. This mentioned service benefit may include; provident fund, gratuity, risk-benefit, death benefit etc. Once upon a time, NGO workers used to get three times salary than a similar level government worker. But now a days, a government employee of Bangladesh are getting almost three times salary than a similar level NGO worker. In very few cases there are the difference. But the difference can never be an example.

Reasonably, NGO workers have to maintain a lower-middle-class livelihood in society. The serious thing is going to take place in the coming days. Today, when I am writing the article (9 May 2020), is accurately mid of Ramadan. Most of the NGO workers have not got their salary of the previous month yet, let alone the scope of Eid-Bonus. In some cases, they are in risk of losing their job.

In some other professions, the workers can form agitation for their salary, benefit, job etc. The main reason is that they are united through trade unions. What will be the address of the NGO workers? Will they lose their jobs silently? Who will stand for them?

God? Only God!!!




Sunday, July 30, 2017

Bank balance of NGO leaders never decreases



I also wrote in my another article: ''Does philanthropy demand air conditioned car?' Air conditioned car is only one of the minimum demand of the NGO Leaders of Bangladesh. Whenever they go for a budget; they consider air-conditioned car as well as room for them. then for the head quarter and lastly for the beneficiaries. Lower level staffs are very much deprived of the minimum salary level of the government. In the most cases, 30% of the budgeted amount reaches to the actual beneficiaries.

While I am writing these kinds of experience through this blog, I am receiving threat throw email, over telephone and also via comments. But I am writing the real facts of the donor based NGOs of Bangladesh. Its my challenge, I will show minimum 10 NGO leaders of Bangladesh whose bank balance (wealth) did not decrease for the last 10 years. But, mysteriously the 'sole agent for transparency' in Bangladesh is silent enough regarding this matter.


Dear readers, in all of my articles I am repeatedly writing, there is exception. Some NGO leaders are just begging for the common people of Bangladesh and they are not even availing the CNG. They are exception and the number of them may not exceed 2%. If anybody thinks that this article is from any kind of tendency to humiliate the NGO sector of Bangladesh, please communicate with me. I will show minimum 10 donor based renowned NGO leaders of Bangladesh who had less than 10% of their present property before starting the NGO. Please note that, challenge fee is USD 200.00 which should be deposited my neteller acount: exp2opi@gmail.com. If I can't show I am ready to accept any sort of punishment under Bangladeshi law.

You can read also:

Thursday, July 20, 2017

আসুন ঘুষ দেই, সরকারি চাকরি করি!



আমার আজকের লেখার হেডলাইন দেখে কেউ যদি অবাক হয়ে থাকেন কিংবা কষ্ট পেয়ে থাকেন, তাহলে আমি ক্ষমাপ্রার্থী। আমি নিজে এমন একজন ব্যক্তি, যে তার জীবনে একটিও সরকারি চাকুরীতে দরখাস্ত করে নাই। এখন অবশ্য আমার সরকারি চাকরির বয়স অনেক আগে পার হয়েছে। আমার সরকারি চাকরিতে দরখাস্ত করার অনীহার কারণ না হয় আজকের লেখায় লেখলাম না। কিন্তু পাঠক বন্ধুদের নিকট আবারো ক্ষমা চেয়ে বলি, 'বড় কষ্ট আর এক বুক বেদনা' নিয়ে আমি আমার অভিজ্ঞতা, আমার ভাই, বন্ধু, পাঠকদের সাথে শেয়ার করতে চাই।  

আমার এই লেখার কোনো উদ্দেশ্য নেই যে ঘুষ দুর্নীতিকে প্রশ্রয় দেয়া। আমি এও জানিনা যে সরকারি চাকরি নিতে সত্যি ঘুষ দিতে হয় কিনা। কোন রেঙ্কের চাকরি নিতে কত টাকা ঘুষ দিতে হয় তাও আমার জানা নেই। কেননা আমি আগেই লিখেছি আমার জীবনে কোনো সরকারি চাকরিতে দরখাস্ত পর্যন্ত করি নাই। শোনা কথা সঞ্চয় করে নেহায়েত ক্ষোভ থেকে হেডলাইনটা লিখলাম। ধরুন, কোনো একটা সরকারি অফিসার রেঙ্কের চাকরি নিতে আমাকে ২০ লাখ  টাকা ঘুষ দিতে হবে। যদি আমার সর্বস্ব বিক্রি করে কিংবা বাবার সারা জীবনের সঞ্চয় ভেঙে সঠিক জায়গায় ঘুষ দিয়ে ঠিকঠাক মতো চাকুরীটা নিয়ে নিতে পারি তাহলে বিনিময়ে আমি কি পাব তার একটা ফিরিস্তি তুলে ধরার চেষ্টা করলাম, আশা করি কোথাও ভুল থাকলে আমার পাঠকরা ক্ষমা করবেন এবং শোধরে দেবেন দয়া করে:
  • উপরি কামাই হিসেবে মাসে গড়ে ২০,০০০ টাকা ধরলে  আগামী ১০ বছর এর মধ্যে মূল টাকা উঠে যাবে বলে ধরে নেয়া যায়। বাকি জীবন যা উপরি ইনকাম করবেন তা আপনার সর্বস্ব বিক্রি করার রিস্ক নেয়ার পুরস্কার ধরতে পারেন, নতুবা ২০ লাখ টাকার মাসিক মুনাফা ধরতে পারেন। এছাড়া ১০ বছর চাকুরী করার পর আপনি নিজেও এক্সপার্ট হয়ে যাবেন তাতে আপনার উপরি ইনকাম মাসে দ্বিগুন/তিনগুন হওয়াটাও অস্বাভাবিক না। আপনার মাসিক মাইনে? সেটা ব্যাঙ্ক থেকে না ওঠালেও একজীবন চলে যাবে। পেনশন এর কথা নাইবা বললাম। 
  • আপনি ১০০ ভাগ সৎ হবেন? কোনো উপরি ইনকাম চিন্তাও করবেন না? তাতেও কোনো সমস্যা নাই।  আমি গেরান্টি দিয়ে বলতে পারি, আপনি বাড়ি বিক্রি করে ২০ লক্ষ টাকা ঘুষ দিয়ে সরকারি চাকুরী নিয়ে ঠকবেন না। আসুন আমার হিসেবটা দেখুনঃ আপনি আজকের তারিখে (২০ জুলাই , ২০১৭) ২০ লক্ষ টাকা বাংলাদেশের যেকোনো ব্যাঙ্ক-এ মাসিক মুনাফা হিসেবে জমা রাখুন। সরকারের কর/VAT ইত্যাদি কাটার পর আপনি মাসে সর্বোচ্চ ১৩,০০০/- টাকা বাড়ি আনতে পারবেন। সাথে যোগ করুন NGO একজন নবাগত মাস্টার্স ধারির বেতন। সর্বোচ্চ ১০,০০০/- টাকা। মোট দাঁড়ায় ২৩,০০০/- টাকা। অরে ভাই, সরকারি চাকুরীতে একজন কেরানীও এর চাইতে অনেক বেশী বেতন পায়, আমিতো আপনাকে বলছি ২০ লক্ষ টাকা দিয়ে যেনতেন একজন অফিসার হতে; কোনো উপরি ইনকাম না করে, শুধুমাত্র ২০ লক্ষ টাকা ইনভেস্ট করেছেন মনে করলেও আপনি মাসে কমপক্ষে ১০,০০০/- লাভ করবেন। 


আমি আগেই উল্লেখ করেছি, আমি জীবনে সরকারি চাকরির দরখাস্ত করিনি, এখন বয়সও নাই। তাছাড়া আমি এও জানিনা কত দিলে কি চাকরি পেতে পারেন কিংবা সত্যি সরকারি চাকরি নিতে ঘুষ লাগে কিনা? তাই আমার এই লেখা পড়ে কেউ রিস্ক নিলে নিজ দায়িত্বে নিবেন। 
আপনি আরো পড়তে পারেন:

Saturday, July 8, 2017

বসনামা ০১



আমার কল্পিত অফিসের নাম দিলাম XYZ. সেটা অবশ্য যারা আমার বস কহেন. . . . . . আর্টিকেলটা পড়েছেন তারা বুঝতে পেরে গেছেন। তারপরেও আবার লিখি কারণ, আমার এই কল্পিত বসেরাতো 'ভাত দেওয়ার মুরোদ নাই, কিল দেওয়ার গোসাঁই'। দেখা গেলো কার আবার কোনদিকে মান সম্মানের উপর আঘাত লেগে গেলো। আমি গরিবের উপর পড়বে মানহানি কিংবা তথ্য প্রযুক্তি আইনের খড়গ। তবে বেশিরভাগ ক্ষেত্রে যেটা হয় সেটা হলো, 'পড়লো কথা হাটের মাঝে, যার কথা তার বুকে বাজে'। আসুন এবার গল্প বলার সুবিধার্থে চরিত্র সাজাই। মনেকরি Mr. KK. একজন ম্যানেজার, MM. একজন অফিসার, AA. ওই অফিসের ড্রাইভার, YY. একই অফিসের পিওন। আমার কল্পিত গল্পের plot সাজানো শেষ। আসুন মিলাই আপনার বসের সাথে আমার কল্পিত বসের পার্থক্য কি? যদি সত্যি পার্থক্য থেকে থাকে তাহলে আপনি সত্যি একজন ভালো বসের অধীনে চাকুরী করছেন। 

Mr. MM. একদিন ভুল করে বাসায় তাঁর রুমের চাবি বাসায় রেখে আসলেন, তখনি ম্যানেজার সাহেবের হুংকার, 'এসব অথর্ব লোক দিয়ে কাজ চলে নাকি, ও আসলে শারীরিকভাবে ফিট না। কেন যে অফিস এই লোকগুলোর বেতন দিয়ে পুষে? গর্ধব, অথর্ব . . . . . এখনই বাসায় গিয়ে চাবি আনবেন।' সাথে সাথে Mr. MM. বাসায় গেলেন, চাবি আনলেন। অফিসে বিকল্প চাবি থাকলেও দেয়া হলোনা কারণ এটা Mr. MM. এর শাস্তি। এটাইতো স্বাভাবিক।আল্লাহ কি খেল দেখালেন কে জানে, ওই ঘটনার ঠিক চারদিন পর Mr. KK. সারা অফিসের চাবি বাসায় রেখে আসলেন। অফিসে এসেই ডাকলেন 'YY', Mr. YY. হাজির। 'যাও আমার বাসায় গিয়ে চাবিটা নিয়ে এসো। বাসা থেকে আসার সময় খেয়াল ছিলোনা, চাবিটা রেখে এসেছি।' বলা বাহুল্য, Mr. YY. এর TA বিল অফিস থেকেই দেয়া হলো। হাজার হউক (তথাকথিত) বস (!) তো। একদিন ভুল করে চাবি বাসায় রেখে আসতেই পারেন। ঐদিকে আল্লাহ মনে হয় এই পর্যন্ত এসেও আরো কিছু খেলা বাকি রেখেছিলেন। ১০/১২ দিন পর ওই একই বস অফিসের গাড়িতে করে আসার সময় গোটা চাবির ঝুটিটাই হারিয়ে ফেললেন। Mr. MM. অথৰ্ব হলেও বস (!) তো আর অথর্ব না। উনি অফিসের এসি গাড়িতে আসতে আসতে গুরুত্বপূর্ণ কিছু কাগজ গাড়িতে বসেই দেখছিলেন, কোনো এক ফাঁকে কাগজ বের করতে গিয়ে চাবির জুটিটা ব্যাগ থেকে পড়ে গেছে। তবে ড্রাইভার Mr. AA. আসলেই গাধা, শত খুঁজেও গাড়ির ভেতর থেকে চাবির ঝুটিটা উদ্ধার করতে পারলনা। অফিসে এসেই Mr. YY. কে ডাকা হলো, চাবিওয়ালা আসলো, তালা ভাঙা হলো, নতুন তালা কেনা হলো। বিল তো গৌরীসেন (office) দেবে। এটাই স্বাভাবিক। বসের গায়ের বাতাসে সবসময়ইতো আতরের গন্ধ। খারাপ যত গন্ধ তা তো সব ওই বেটা খাটাশ MM. এর গায়ে।


উপরের অভিজ্ঞতা আমাদের আশেপাশেই বিদ্যমান, তবে আর্টিকেলটা কল্পিত। কেউ যদি কোনোভাবে বাস্তবের সাথে কোনো মিল পেয়ে যান তা একেবারেই কাকতালীয় এবং যিনি মিল পাবেন তাঁর নিজ দায়িত্বে পেতে থাকবেন। কেননা মনে রাখবেন, K দিয়ে কায়সার, কবির, খান কত নাম লেখা যায়, আবার মনির, মান্নান কত কিছু লেখা যায় M দিয়ে। আমার অভিজ্ঞতায় একই অফিসের বস, মালিক, ড্রাইভার তিনজনের নাম একসাথে মনির হতে দেখেছি। A  দিয়ে আনোয়ার, আব্বাস কতশত নাম লিখা যায়। আবার Y দিয়ে হতে পারে ইউনুস, ইয়ানুর। 

আপনি আরো পড়তে পারেন: 
বসনামা-০২ আসছে . . . . . . 


Wednesday, July 5, 2017

বস কহেন. . . . . .



যারা NGO বসের ইংরেজী জ্ঞান ! আর্টিকেলটি পড়েছেন তাদের জন্য আমার কল্পিত XYZ অফিসের কথিত বসের কিছু বচন উদৃত করলাম। অবাক হবেন না; শুনতে হাস্যকর শুনালেও এই ধরণের বসেরা মাঝে মধ্যে দুই একটি ইংরেজি শব্দ না বললে তার অধীনস্থরা বুঝবে কিভাবে তিনি বড় বস। তবে মনে রাখবেন, হাওরের মধ্যে নাকি শেয়াল রাজা হয়, আবার নাকি গাছ নাই মুল্লুকে ভেরেলা গাছ রাজা হয়। অন্যরা কিন্তু বসের এই হাস্যকর ইংরেজি শুনে ঠিকই মুখ টিপে হাসে। এই বসেরা আমাদের বিভিন্ন নামি দামি সংস্থায় বাস্তবে বিদ্যমান। 

দেখুনতো আপনার বসের মুখে এরকম কথা শুনা যায় কিনা? মিলিয়ে নিন: 
⇒ কথন-০১: 'এন্টার' (entire) বিষয়টা আমার জানা আছে। 
⇒ কথন-০২: চায়নিজ - এ গিয়ে 'চুপ' (soup) না খেলে ঠিক জমেনা। 
⇒ কথন-০৩: আমি 'then & then' এই অফিসের ED হতে পারি। গতবছর আমাকে রিকুয়েস্ট করা হয়েছিল। আমি 'রিফুজ' (refuse) করলাম, এমনিতেই তো ভালো আছি।  
⇒ কথন-০৪: যা ইংরেজি জানি মোটামুটি XYZ এর মতন একটা অফিস চালানো আমার বাম হাতের খেল। 
⇒কথন-০৫: আমি ইংরেজিতে কোনো ড্রাফট করলে এই অফিসের কেউ তার উপর কলম ধরেনা। 
আরো আসছে  . . . . . . . . . . . . . . . . .

উপরের অভিজ্ঞতা আমাদের আশেপাশেই বিদ্যমান, তবে আর্টিকেলটা কল্পিত। কেউ যদি কোনোভাবে বাস্তবের সাথে কোনো মিল পেয়ে যান তা একেবারেই কাকতালীয় এবং যিনি মিল পাবেন তাঁর নিজ দায়িত্বে পেতে থাকবেন। 

Saturday, July 1, 2017

বসের কাছ থেকে ইংরেজি শিখবেন?




প্রিয় পাঠক, যারা NGO বসের ইংরেজী জ্ঞান ! আর্টিকেলটি পড়েছেন এই আর্টিকেলটা তাদের জন্য। আমি কিছু লিখবনা, খামাখা আপনাদের সময় নষ্ট। যে ফাইল থেকে আগের আর্টিকেলটা লেখার খোরাক পেয়েছিলাম এই লেখাটাও সেই ফাইল থেকে নেয়া। আশা করি ইংরেজি থেকে মজা পাবেন। 





যদি কেউ ওই বসের কাছ থেকে ইংরেজি শিখতে (!?) চান, আমার সাথে যোগাযোগ করতে পারেন। আমি পুরান কাগজের ফাইলটা স্ক্যান করে রেখেছি, ভবিষ্যৎ নিরাপত্তার স্বার্থে। আপনাদেরকে ইংরেজি শিখানোর সাহায্য থেকে নিজেকে বিরত রাখব, এতটা স্বার্থপর আমি নই। 
আপনি ইচ্ছে করলে নিচের আর্টিকেলগুলো পড়তে পারেন: